পাসপোর্ট কপি কিভাবে অনলাইনে পেতে পারি ePassport Check Online BD

পাসপোর্ট কপি কিভাবে অনলাইনে পেতে পারি ePassport Check Online BD.পাসপোর্ট চেক কিভাবে করবেন অনলাইনে, আপনি যদি নতুন ই-পাসপোর্ট করে থাকেন তাহলে পাসপোর্ট অফিসে জমা দেওয়ার পর পাসপোর্ট চেক করার অবশ্যই প্রয়োজন হয়। কারণ কোনো সময় ই-পাসপোর্ট আসতে অনেক সময় লাগে আর কোন সময় ২১ দিনের ভিতরেও এসে যায় তাই পাসপোর্ট চেকিং করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি আপনাদেরকে দেখিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।ePassport Check Online BD. তবে সর্বপ্রথম পাসপোর্ট সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নেওয়ার প্রয়োজন, যেমন পাসপোর্ট কি? পাসপোর্ট চেক কিভাবে করবেন ২০২২ সালে, চলুন তাহলে শুরু করা যাক।এখন বাংলাদেশের সব নতুন পাসপোর্টই ইপাসপোর্ট। তাই চেক করার নিয়ম ও সেইম।

পাসপোর্ট কি?

পাসপোর্ট বাংলাদেশের সকল নাগরিকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তার কারন পাসপোর্ট একজন ব্যক্তির পরিচয় বহন করে। কোন দেশ ভ্রমণের জন্য পাসপোর্ট অত্যান্ত গুরুত্ব বহন করে। আর অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন দরকারে আমাদের পাসপোর্ট চেক করার প্রয়োজন হয়। আর সাধারণত আমরা পাসপোর্ট করার পরে থেকে পাসপোর্ট পাওয়া পর্যন্ত আমারা অত্যান্ত উৎসাহী হয়ে থাকি পাসপোর্ট কবে আমরা হাতে পাবো। তাই পাসপোর্ট চেক কিভাবে করবেন বাংলাদেশে পাসপোর্ট নং দিয়ে কিভাবে পাসপোর্ট চেকিং করা যায় তা জানা আমাদের জন্য অনেক প্রয়োজনীয়।

আপনারা পাসপোর্ট চেকিং করবেন কিভাবে অনলাইনে, এবং বাকি সবধরনের স্ট্যাটাস যেমন পাসপোর্ট আবেদন ঠিকভাবে হয়েছে কিনা, পাসপোর্টে এখন কি অবস্থায় আছে, তার স্ট্যাটাস কি, এর পরবর্তীতে কোন ধাপে যাবে, আপনার পাসপোর্টটি প্রিন্ট হয়েছে কিনা, পুলিশ ভেরিফিকেশন হয়েছে কিনা, পাসপোর্টে ডেলিভারির জন্য প্রস্তুত কিনা ইত্যাদি তথ্য ঘরে বসে জানতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে অনলাইনে পাসপোর্টের স্লিপ নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করতে হবে অনলাইনে।
বাংলাদেশে পাসপোর্টের স্লিপ নাম্বার নং দিয়ে কিভাবে পাসপোর্ট চেক করবেন?

পাসপোর্ট চেক করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি

পাসপোর্ট চেক করার প্রথম ধাপ।

অনলাইনে বাংলাদেশে পাসপোর্ট চেক করার জন্য আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারে যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করতে হবে। তারপর সার্চ বারে টাইপ করবেন,www.epassport.gov.bd/landing এইটা  বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট এর ওয়েবসাইট, এই সাইটে প্রবেশ করবেন প্রথমে। প্রবেশ করার পর মোবাইলের মাধ্যমে পাসপোর্ট চেক করে থাকলে মেনু বারে ক্লিক করলে নিচে দেওয়া ছবির মত একটি পেজ আসবে এবং Check Status নামের অপশনে ক্লিক করবেন।

পাসপোর্ট চেক

পাসপোর্ট চেকিং করার দ্বীতিয় ধাপ।

Check Status অপশনে ক্লিক করার পর আপনি আপনার সামনে নিচের দেওয়া পিকচারের মত একটি নতুন পেইজ ওপেন হয়ে আসবে যেখানে আপনি আপনার Application ID দিবেন জন্ম তারিখ দিয়ে ইপাসপোর্ট বা পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন।

পাসপোর্ট চেক

এই পেইজটি ওপেন হওয়ার পর এখানে দুইটি অপশন দেখতে পাবেন একটি Application ID and Online registration ID. এই দুইটি নাম্বারের মাধ্যমে পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন। এখন প্রয়োজন হবে পাসপোর্ট স্লিপ নাম্বার যেটি পাসপোর্টের সব কিছু পাসপোর্ট অফিসে জমা দেওয়ার দিন একটি স্লিপ নাম্বার দিয়ে থাকে। স্লিপ নাম্বারের পিকচার নিচে দেওয়া আছে।

পাসপোর্ট চেকিংয়ের তৃতীয় ধাপ।

পাসপোর্ট চেক

পাসপোর্টের এই স্লিপের ঠিক উপরে একটি নাম্বার দেওয়া রয়েছে যেটি Passport application id number. এই নাম্বার তৃতীয় ধাপের অপশনে বসিয়ে ক্লিক করবেন।

পাসপোর্ট চেক

এই নাম্বার application id এর স্হানে বসাতে হবে। তারপর আপনি আপনার জন্ম তারিখ দিবেন যেটি আপনি পাসপোর্ট আবেদন করার সময় দিয়েছিলেন তারপর I am human এ ক্লিক করে ভেরিফাই করে নিবেন এবং Check বটমে ক্লিক করবেন তখন দেখতে পাবেন আপনার পাসপোর্ট এর বর্তমান কোন অবস্থায় আছে। নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।

পাবেন।

পাসপোর্ট চেক

আপনার পাসপোর্টের সব কিছু কমপ্লিট হলে পেন্ডিং দেখাবে না। এইভাবে পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন আশা পোস্টটি আপনাদের জন্য হেল্পফুল হয়েছে পোস্টটি উপকারী হলে আপনার ফেসবুক এবং ফ্রেন্ডদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।

পাসপোর্ট চেক করার জন্য অনলাইন রেজিস্ট্রেশন আইডি নাম্বার অনলাইন পাসপোর্ট রেজিস্ট্রেশন করার পর নিচের নাম্বারটি দিয়ে থাকে এটিও তৃতীয় অপশনে বসিয়ে আপনারা পাসপোর্টের স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।

passport check online bd

SMS এর মাধ্যমে পাসপোর্ট চেক

SMS এর মাধ্যমে পাসপোর্ট চেক করবেন যেভাবে, আপনি পাসপোর্টের জন্য যখন আবেদন করেছিলেন অবশ্যই একটি নাম্বার দিয়েছিলেন যে নাম্বারে পরবর্তীতে আপনার পাসপোর্ট সংক্রান্ত সকল পাসপোর্ট তথ্য জানিয়ে দেওয়া হয়।

SMS এর মাধ্যমে পাসপোর্ট চেক বা স্ট্যাটাস জানতে নিচে দেওয়া ধাপগুলি আপনি অনুসরন করতে হবে:

আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন MRP লিখে একটি Spcae দিবেন এবং লিখুন ENORLLMENT_ID এবং মেসেজ পাঁঠিয়ে দিন 6969 এই নাম্বারে।

যেমন: MRP 36010000XXXXXXX to 6969.

পাসপোর্ট করার খরচ ২০২২

পাসপোর্ট ফি বা পাসপোর্ট করতে কত টাকা খরচ হয় বা পাসপোর্ট করার জন্য কত টাকা প্রয়োজন? এর জন্য আপনার পাসপোর্ট কত বৎসরের জন্য বানাতে চাচ্ছেন তা ঠিক করতে হবে। আপনি যদি পাঁচ বছর এর জন্য পাসপোর্ট বানান তাহলে এক খরচ আসবে আর যদি দশ বছরের জন্য বানান তাহলে এক খরচ আসবে। ১০ বছরের জন্য পাসপোর্ট বানাতে, পাসপোর্ট করার খরচ আসবে ৮,৫০০ টাকা যদি আপনি ট্রাভেলসের মাধ্যমে বানান, আর যদি আপনি নিজেই পাসপোর্টের সকল কাগজপত্র ঠিক করে নির্ধারিত ফি ব্যংকের মাধ্যমে পরিশোধ করেন এ ক্ষেত্রে পাসপোর্ট করার খরচ আসবে ৬,৬০০ টাকা।

নতুন পাসপোর্ট কতদিন লাগে হাতে পেতে?

সাধারণত আমরা একটি নতুন পাসপোর্ট করার সময় আমাদের বিভিন্ন রকম অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। আর এটাও অনেক সময় বিভিন্ন দালালের মাধ্যমে পাসপোর্ট করতে অনেক ভোগান্তি ও ভুগতে হয়। আপনি যদি নতুন পাসপোর্ট বা পাসপোর্ট রিনিউ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্টকে আবেদনের পর অনেক প্রসেস এর মাধ্যমে যেতে হয়। যার জন্য পাসপোর্ট অফিস কখনো ৭ দিন, ১৫ দিন বা ২১ দিন সময় নেয়। এই সময়ের মধ্যে অনেকগুলো পর্যায় পার হয়ে তারপর আপনার পাসপোর্ট প্রিন্ট হয় আপনার জন্য রেডি হয়। আগে আবেদন করে আমরা কোনোভাবেই জানতে পারতাম না আমাদের পাসপোর্ট এর কি অবস্থা। এই ঝামেলা এবং ভোগান্তি থেকে আপনাকে অনেকটাই মুক্তি দেবে ই-পাসপোর্ট পোর্টাল স্ট্যাটাস চেক। বর্তমানে আপনি নতুন পাসপোর্ট বা পাসপোর্ট রিনিউ এর জন্য আবেদন করার পরে আপনার পাসপোর্ট কোন অবস্থায় আছে তা দেখতে পাবেন।

ই-পাসপোর্ট কি
ই-পাসপোর্ট কি?

ই-পাসপোর্ট কি?

ই-পাসপোর্ট এবং এমআরপি পাসপোর্টের মধ্যে পার্থক্য অনেক, যদিও বা একই রয়েছে।এমআরপি পাসপোর্ট এর মধ্যে প্রথমে দুই পাতার মধ্যে যে তথ্য থাকতো ই-পাসপোর্টের মধ্যে সে তথ্য এখন আর নেই। ই-পাসপোর্ট এর মধ্যে এখন রয়েছে পালিমানের দিয়ে তৈরি একটি কার্ড এবং অ্যান্টেনা। এই কার্ডের ভিতরে একটি  চিপ রয়েছে। এবং পাসপোর্টের চিপের মধ্যে সংরক্ষিত রয়েছে পাসপোর্ট বাহকের সকল তথ্য।

ই-পাসপোর্ট এর ডাটাবেজের মধ্যে রয়েছে পাসপোর্টধারীর তিন ধরনের ছবি, এবং আঙ্গুলের ছাপ ও চোখের 

আইরিশ থাকবে। এর ফলে ভ্রমণকারীর সকল পাসপোর্টের তথ্য অনেক সহজেই জানতে পারবে কর্তৃপক্ষ।

আপনার ই-পাসপোর্ট হয়েছে কি? তা কিভাবে জানবেন?

আপনার ইপাসপোর্ট আবেদনটি বর্তমানে কোন পর্যায়ে রয়েছে তা জানতে আপনি প্রথমে বাংলাদেশর ই-পাসপোর্ট এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে লগইন করতে হবে। তারপরে পাসপোর্ট এর ওয়েবসাইটে ঢুকে চেক অ্যাপ্লিকেশন স্ট্যাটাস লেখা দেখতে পাবেন (check application status) এখানে ক্লিক করতে হবে।

তারপরের পেজটিতে যাওয়ার পর পাসপোর্ট আবেদনের সময় পাওয়া স্লিপের অ্যাপ্লিকেশন আইডি Application ID অথবা আপনি অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করার সময় যে আইডি নম্বরটি পেয়েছেন সেই আইডি নাম্বার আপনাকে চাপতে হবে। আর উপরের দেওয়া সম্পূর্ণ পোস্টটিতে পাসপোর্ট চেক করার নিয়মটি ভালোভাবে দেওয়া রয়েছে আপনি মন দিয়ে পড়ে নিজ থেকে পাসপোর্ট চেক বা ই-পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন। ইপাসপোর্ট এবং পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম একিই।

পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ হারিয়ে গেলে কি করবেন

পাসপোর্ট অফিসে আপনাকে যে স্লিপের ID নাম্বার দিয়েছে এটা আপনাদের মনে আছে কি? যদি আপনার পাসপোর্ট স্লিপ নাম্বার মনে থাকে তাহলে তাড়াতাড়ি করে আপনি  আপনার জেলার পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুন। তারা আপনার passport ID নাম্বার নিয়ে সত্যতা যাচাই করে আপনাকে নতুন একটা ডকুমেন্ট বা স্লিপ দিবে আর এটি দিয়ে আপনি আপনার আপনার পাসপোর্টের ডেলিভারির সময় প্রয়োজন পড়বে।

এখন যদি Passport ID নাম্বার মনে না থাকে তাহলে আপনার NID card সাথে নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুন। (তবে আপনার পাসপোর্টের স্লিপ নাম্বারে যে  ডেলিভারি তারিখ দেওয়া আছে তার একদিন পূর্বে আপনার মোবাইলে ID নাম্বার সহ একটা sms আসবে।)

ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক ২০২২

ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক করার নিয়ম উপরে যে নিয়ম দেওয়া আছে ঐ একই নিয়মে ই পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন।

পাসপোর্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন এবং উত্তর

পাসপোর্ট করার সময় যদি পুলিশ ভেরিফিকেশনে পুলিশ টাকা চায়, তাহলে কী করণীয়?

পাসপোর্ট করার সময় পুলিশ যদি টাকা চায় বেশি বাড়াবাড়ি করলে ভাই দিয়ে দিবেন ৫০০-১০০০ আমি একারনেই বলতেছি যদি পরবর্তীতে পুলিশ যদি কোন সমস্যা করে তাহলে কোন কিছু করার থাকবে তাই দেওয়াটাই ভালো, আর যদি আপনি বুঝিয়ে বিদায় করতে পারেন তাহলেত আপনার টাকাটা বাঁচবে, তবে আমার সাজেশন হল ঝামেলা করলে দিয়ে দিবেন।

আমার পাসপোর্টের নামে MD রয়েছে। অনেকের কাছে শুনলাম পাসপোর্টে MD গ্রহণযোগ্য নয়। এর সত্যতা আছে কি? আর এতে সমস্যা হলে কীভাবে সমাধান করব?

পাসপোর্টে আপনার নামের প্রথম অংশে যদি MD থাকে তবে সেটি ব্যবহার করতে পারবেন কোন অসুবিধা হবে না আমার পাসপোর্টেও ভাই MD রয়েছে। তবে সমস্যা হবে, MD. অর্থাৎ MD এর পর ডট (.) থাকলে আবেদন করার সময় এই ডট (.) দিবেন না আপনি। পাসপোর্টে ডট (.) দেওয়ার কোনো নিয়ম নেই।

পাসপোর্ট এর নাম-এর মধ্যে ডট থাকলে কি ভিসা অথবা পাসপোর্ট এ কোনো সমস্যা হয়?

নতুন পাসপোর্ট আবেদন যদি করার প্লান থাকে তাহলে আবেদন করার সময় ডট দিবেন না এটা না দেওয়া ভালো।

পাসপোর্ট কত রকমের হয়?

পাসপোর্ট কি? বাংলাদেশী পাসপোর্ট বাংলাদেশের সকল মানুষের জন্য বিদেশে যাওয়া বখ ভ্রমণের সময় ব্যবহৃত দলিল। বাংলাদেশের সরকার এটি জন্মসূত্রে অথবা অভিবাসনসূত্রে বাংলাদেশের সকল নাগরিকদেরকে এটি সরকার প্রদান করে থাকে। সকল ধরনের পাসপোর্ট ঐ আপনার নিকটবর্তী পাসপোর্ট অফিস অথবা বিদেশে থাকা বাংলাদেশী দূতাবাস হতে পাসপোর্ট দেয়া হয়ে থাকে। আর বাংলাদেশের সকল মানুষ এই পাসপোর্ট দিয়ে ইসরাইল ব্যতীত পৃথিবীর আর সকল দেশে ভ্রমণ করার অনুমতি রয়েছে।

সাধারণত বাংলাদেশের মধ্যে ৩ ধরনের পাসপোর্ট রয়েছে।

  1. আন্তর্জাতিক সাধারণ পাসপোর্ট (সবুজ মলাট) সাধারণ নাগরিকদের প্রদান করা হয়ে থাকে।
  2. সরকারী পাসপোর্ট (নীল মলাট) সরকারী কর্মচারীদের দেয়া হয়ে থাকে।
  3. কূটনৈতিক পাসপোর্ট (লাল মলাট) কূটনৈতিকদের দেয়া হয়ে থাকে।

বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে বিনা ভিসায় কোন কোন দেশ ভ্রমণ করা যায়?

বাংলাদেশীরা বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে মোট ৫০-টি দেশে ভিসা ছাড়াই প্রবেশের অনুমতির রয়েছে তবে ভিসা ছাড়া অনুমতি থাকলেও এখন আপাতত শুধু ৪২-টি দেশের অনুমতি রয়েছে শুধু পাসপোর্ট দিয়ে ভ্রমন করার।

শুধু পাসপোর্ট দিয়ে এশিয়ার মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-

  • ভুটান
  • ইন্দোনেশিয়া
  • মালদ্বীপ
  • নেপাল
  • শ্রীলঙ্কা
  • পূর্ব তিমুর।

পাসপোর্ট দিয়ে আফ্রিকার মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-

  • বেনিন
  • কেপ ভার্দ
  • কমোরো দ্বীপপুঞ্জ
  • জিবুতি, গাম্বিয়া
  • গিনি বিসাউ
  • কেনিয়া
  • লেসোথো
  • মাদাগাস্কার
  • মৌরিতানিয়া
  • মোজাম্বিক
  • রয়ান্ডা
  • সিসেলস
  • সোমালিয়া
  • টোগো
  • উগান্ডা

পাসপোর্ট দিয়ে আমেরিকার মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-

  • বলিভিয়া

বিশেষ অনুমোদনে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার মধ্যস্থলে অবস্থিত দেশ-

  • কিউবা

শুধু পাসপোর্ট দিয়ে ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-

  • কুক আইল্যান্ডস
  • ফিজি
  • মাইক্রোনেশিয়া
  • নিউই
  • সামোয়া
  • টুভালু
  • ভানুয়াতু

শুধু পাসপোর্ট দিয়ে ক্যারিবীয় অঞ্চলের মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-

  • বাহামা
  • বার্বাডোজ
  • ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডস
  • ডোমিনিকা
  • গ্রেনাডা
  • হাইতি
  • জামাইকা
  • মন্টসেরাত
  • সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস
  • সেন্ট ভিনসেন্ট
  • ত্রিনিদাদ
  • টোব্যাগো।

পাসপোর্ট তথ্য

পাসপোর্ট অফিসে সরাসরি যোগাযোগ করুন অতি সহজে নিচে কয়েকটি পাসপোর্ট অফিসের অফিসিয়াল নাম্বার দেওয়া হল।

  • ঢাকা পাসপোর্ট অফিস: 01709-989900
  • চট্টগ্রাম পাসপোর্ট অফিস: 01733-393349
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া পাসপোর্ট অফিস: ওয়েবসাইট
  • কক্সবাজার পাসপোর্ট অফিস: ০১৭৩৮-২৫৮৫৬১
  • কিশোরগঞ্জ পাসপোর্ট অফিস: ০১৭১১-১৩৫০৬৯
  • যশোর পাসপোর্ট অফিস: 01733393365
  • Jatrabari passport: 01733-393327
  • সিলেট পাসপোর্ট অফিস: 01733-393361
  • মৌলভীবাজার পাসপোর্ট অফিস: 01733-393362

About the Author: Nazmul Hossain

আমি নাজমুল । আমি বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকা তে বসবাস করি। বর্তমানে আমি চাকরী করছি। আমার চাকরী পাশাপাশি আমি অনলাইনে লেখা লেখি করতে পছন্দ করি। বিশেষ করে টেকনোলোজি বিষয়ে লেখা লেখি করতে আমার ভাল লাগে। তাই আপনাদের জন্য আমি এই ওয়েবসাইট টি তৈরি করেছি। এখানে আপনি বাংলাদেশের অনালাইন সম্পর্কিত প্রায় সকল ধরনের তথ্য খুজে পাবেন। ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *