চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় বাংলাদেশ

চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় বাংলাদেশ|সরকারি চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা|পূর্ণ সময়ের চাকরির পাশাপাশি করার মতো কয়েকটি লাভজনক ব্যবসা হল অনলাইন রিসেলিং, ডোমেইন ফ্লিপিং, অনলাইন কোর্স তৈরি, ট্রান্সক্রাইবিং, ই-বুক লেখা, এয়ারবিএনবি-এর মাধ্যমে ঘর ভাড়া দেওয়া, ভার্চুয়াল অ্যাসিসট্যান্স ইত্য়াদি।

চাকরির পাশাপাশি কি ব্যবসা করা যায় তাই ভাবছেন? এমনটি যদি হয়ে থাকে তাহলে আপনি একেবারে ঠিক পোস্টটিই পড়া শুরু করেছেন।

হ্যাঁ এই পোস্টে আমি বাড়তি আয়ের পনেরোটি অভাবনীয় আইডিয়া দেব যা থেকে আপনিও চাইলে আপনার চাকরির পাশাপাশি আয় বাড়াতে পারেন।

আইডিয়াগুলো অনলাইন ও অফলাইন ভিত্তিক তাই আপনি যে ঘরানার মানুষই হোন না কেন, কোন না কোন কাজ আপনার পছন্দ হবেই।

চাকরির পাশাপাশি আয় করবেন যেভাবে!!

তাহলে চলুন আর দেরী না করে জেনে নেওয়া যাক পনেরোটি অভাবনীয় আয়ের উৎস কি কি সে সম্পর্কে।

১. ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং বলতে আমাদের দেশে আউটসোসিং কেই ফ্রিল্যান্সিং বলে। একটু ভেঙে বলতে গেলে কোন এক ব্যক্তি তার প্রয়োজনীয় কাজসমূহ আপনাকে দিয়ে করাবে এবং তার মাধ্যম হিসাবে সে অনলাইনে আপনার সাথে যোগাযোগ থেকে শুরু করে পেমেন্টও এই অনলাইনের মাধ্যমেই করবেন। আমাদের দেশে ডলার আয় করার পেছনে ফ্রিল্যান্সিং এর বড় একটা অবদান রয়েছে।

তাই আপনি চাইলেই আপনার চাকুরীর পাশাপাশি বাড়তি আয়ের মাধ্যম হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর হাজারো স্কিলস এর মধ্যে থেকে যেকোনো একটিতে দক্ষ হয়ে আপনিও ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে দিতে পারেন। রাইটিং, ডিজাইনিং, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্স কাজগুলো আমাদের দেশে খুবই জনপ্রিয়, তাই এগুলোর যেকোনো একটি ট্রাই করে দেখতে পারেন।

২. ব্লগিং বিস্তারিত দেখুন

ব্লগিং মানে এককথায় যেটি বোঝায় সেটি হল লেখালিখি।ভার্চুয়াল জগতে এমন অনেক সাইট আছে যেখানে আপনি লেখালিখির সাহায্যে খুব সহজেই ঘরে বসেই অল্প সময়ে আয় করতে পারবেন। আমার দেখা এমন অনেকেই আছে যারা চাকুরি অথবা পড়াশুনার পাশাপাশি ব্লগিং করে আয় করে থাকে।

তাছাড়া এই ব্লগিং এর জন্য নির্দিষ্ট সময় নির্ধারন না থাকায় আপনি যেকোন সময় তা করতে পারেন।

ব্লগিং আপনার চাকরির পাশাপাশি এমন একটি আয়ের মাধ্যম হতে পারে যা একবার দাঁড়িয়ে গেলে আপনার আর কোন কিছু নাও করা লাগতে পারে। এটি এজন্য যে ব্লগিং থেকে অনেক আয় করা যায়, কিন্তু একটি ব্লগকে ভালো একটি অবস্থানে নিতে কয়েক বছর সময় লেগে যায়।

সেই সময় টুকু যদি আপনি ধৈর্য সহকারে দিতে পারেন তাহলে দেখতে পারবেন যে আপনি অনেক আয় করতে পারছেন।

চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় বাংলাদেশ

৩. এফিলিয়েট মার্কেটিং বিস্তারিত দেখুন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বর্তমান সময়ের অন্যতম একটি জনপ্রিয় পেশা এবং আপনি চাইলে অন্য যে কোন চাকরির পাশাপাশি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্লগিং এর সাথে সাথেই করা যায় আবার আপনি চাইলে ব্লগিং ছাড়াই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর বিশাল ক্ষেত্র রয়েছে কারণ অনলাইনে প্রায় প্রত্যেকটি কম্পানি তাদের প্রোডাক্টের জন্য অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম চালু রাখে।

আর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো যে এখানে আপনি ফ্রি সম্পূর্ণ কাজ শুরু করতে পারবেন কারণ অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যুক্ত হতে কোন টাকা খরচ হয় না

( সম্পুর্ণ বিস্তারিত) কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন 500 আয় করা যায়

ভিডিও এডিটিং কি? এবং ভিডিও এডিটিং করে কিভাবে আয় করা যায়?

ভিডিও এডিটিং একটি জনপ্রিয় স্কিল, বর্তমানে যার প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে। এই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বেশ ভালো অংকের অর্থ আয় করা সম্ভব। এই পোস্টে ভিডিও এডিটিং থেকে আয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং কি? সাধারণভাবে ভিডিও এডিটিং বলতে ভিডিও কাট, ট্রিম ও ক্লিপসমূহকে সিকোয়েন্স আকারে সাজিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিওতে রুপান্তরকে বুঝায়। এছাড়াও এনিমেশন, কালার গ্রেডিং

আমি নাজমুল । আমি বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকা তে বসবাস করি। বর্তমানে আমি চাকরী করছি। আমার চাকরী পাশাপাশি আমি অনলাইনে লেখা লেখি করতে পছন্দ করি। বিশেষ করে টেকনোলোজি বিষয়ে লেখা লেখি করতে আমার ভাল লাগে। তাই আপনাদের জন্য আমি এই ওয়েবসাইট টি তৈরি করেছি। এখানে আপনি বাংলাদেশের অনালাইন সম্পর্কিত প্রায় সকল ধরনের তথ্য খুজে পাবেন। ধন্যবাদ।
Posts created 2636

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts

Begin typing your search term above and press enter to search. Press ESC to cancel.

Back To Top