আজকের সৌদি আরব (রাজধানী রিয়াদ) সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি ২০২৩।আজকের সৌদি আরবে সময়সূচি ইফতার ও সেহরীর শেষ সময় আমাদের এই পেজ থেকে আপনারা দেখতে পারবেন
সৌদি আরব এর রাজধানী রিয়াদের বর্তমান সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচীতে প্রকাশ করা হয়েছে ২০২৩ সালের ২৩ তারিখ রোজ বুধবার থেকে । যাইহোক, রমজান মাসে, সেহরি এবং ইফতারের সময় স্থান, বছরের সময় এবং অন্যান্য কারণের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হয়।
আজকের সৌদি আরব (রাজধানী রিয়াদ) সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি ২০২৩
বন্ধুরা আজকে আপনাদেরকে দেখাব সৌদি আরবের ইফতারের সময় এসেছে একদম 30 দিনের সময় সূচি একনজরে দেখে নিতে পারবেন আমাদের প্রতিদিনের তারিখ অনুযায়ী আপনি আপনার ইফতার ও সেহরীর টাইমে থেকে দেখে নিতে পারবেন
রমজান | তারিখ | সেহরী (AM) শেষ সময় | ইফতার (PM) শুরু সময় | |
0১ | ২৩ মার্চ | ০৪ঃ৩৫ | ০৬ঃ০৬ | |
0২ | ২৪ মার্চ | ০৪ঃ৩৪ | ০৬ঃ০৭ | |
0৩ | ২৫ মার্চ | ০৪ঃ৩৩ | ০৬ঃ০৭ | |
0৪ | ২৬ মার্চ | ০৪ঃ৩২ | ০৬ঃ০৭ | |
0৫ | ২৭ মার্চ | ০৪ঃ৩১ | ০৬ঃ০৮ | |
0৬ | ২৮ মার্চ | ০৪ঃ৩০ | ০৬ঃ০৮ | |
0৭ | ২৯ মার্চ | ০৪ঃ২৯ | ০৬ঃ০৯ | |
0৮ | ৩০ মার্চ | ০৪ঃ২৮ | ০৬ঃ০৯ | |
0৯ | ৩১ মার্চ | ০৪ঃ২৬ | ০৬ঃ১০ | |
১০ | ০১ এপ্রিল | ০৪ঃ২৫ | ০৬ঃ১০ |
১১ | ০২ এপ্রিল | ০৪ঃ২৪ | ০৬ঃ১০ | |
১২ | ০৩ এপ্রিল | ০৪ঃ২৩ | ০৬ঃ১১ | |
১৩ | ০৪ এপ্রিল | ০৪ঃ২২ | ০৬ঃ১১ | |
১৪ | ০৫ এপ্রিল | ০৪ঃ২১ | ০৬ঃ১২ | |
১৫ | ০৬ এপ্রিল | ০৪ঃ২০ | ০৬ঃ১২ | |
১৬ | ০৭ এপ্রিল | ০৪ঃ১৯ | ০৬ঃ১২ | |
১৭ | ০৮ এপ্রিল | ০৪ঃ১৮ | ০৬ঃ১৩ | |
১৮ | ০৯ এপ্রিল | ০৪ঃ১৬ | ০৬ঃ১৩ | |
১৯ | ১০ এপ্রিল | ০৪ঃ১৫ | ০৬ঃ১৪ | |
২০ | ১১ এপ্রিল | ০৪ঃ১৪ | ০৬ঃ১৪ |
নাজাতের ১০ দিন
২১ | ১২এপ্রিল | ০৪ঃ১৩ | ০৬ঃ১৫ | |
২২ | ১৩ এপ্রিল | ০৪ঃ১২ | ০৬ঃ১৫ | |
২৩ | ১৪ এপ্রিল | ০৪ঃ১১ | ০৬ঃ১৫ | |
২৪ | ১৫ এপ্রিল | ০৪ঃ১০ | ০৬ঃ১৬ | |
২৫ | ১৬ এপ্রিল | ০৪ঃ০৯ | ০৬ঃ১৬ | |
২৬ | ১৭ এপ্রিল | ০৪ঃ০৮ | ০৬ঃ১৭ | |
২৭ | ১৮ এপ্রিল | ০৪ঃ০৭ | ০৬ঃ১৭ | |
২৮ | ১৯ এপ্রিল | ০৪ঃ০৫ | ০৬ঃ১৮ | |
২৯ | ২০ এপ্রিল | ০৪ঃ০৪ | ০৬ঃ১৮ | |
৩০ | ২১ এপ্রিল | ০৪ঃ০৩ | ০৬ঃ১৯ |
ইফতার আগে ও পরে যে দুআ পডবেন
بِسْمِ الله – اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ وَ اَفْطَرْتُ
উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু, ওয়া আলা রিযক্বিকা আফত্বারতু।
অর্থ : ‘আল্লাহর নামে (শুরু করছি); হে আল্লাহ! আমি তোমারই জন্যে রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেওয়া রিজিক দ্বারা ইফতার করছি।’ (আবু দাউদ, মিশকাত)
তারাবি নামাজের নিয়ম ও দুয়া
তারাবিহ নামাজ সম্পর্কিত দু’টি দোয়া আছে। একটি নামাজ শুরু করার জন্য এবং আরেকটি রমজানের শেষ দিনগুলোর কমতি হতে দোয়া।
নামাজ শুরু করার জন্য দোয়া:
اللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِي رَمَضَانَ وَبَلِّغْنَا رَمَضَان
উচ্চারণ: Allahumma barik lana fi Ramadan wa ballighna Ramadan.
অর্থ: “হে আল্লাহ, রমজান মাসে আমাদের জন্য বরকত দিন এবং আমাদেরকে রমজানের মাস পৌঁছাও।”
এটি নামাজ শুরু করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই দোয়া পড়ে রমজানের মাস বরকতময় হয় এবং সমস্ত বিপদ থেকে রক্ষা দিতে সহায়তা করে।
রমজানের শেষ দিনগুলোর কমতি হতে দোয়া:
اللَّهُمَّ تَقَبَّلْ مِنَّا رَمَضَانَ وَاجْعَلْنَا مِمَّ الْمُتَقِينَ
উচ্চারণ: Allahumma taqabbal minna Ramadan wa’ij’alna min al-muttaqin.
অর্থ: “হে আল্লাহ, আমাদের রমজান কবুল কর এবং আমাদেরকে ভয় পালন করার সাধ্যতা দিও।”
তারাবির নামাজের নিয়ত:
نويت ان اصلى لله تعالى ركعتى صلوة التراويح سنة رسول الله تعالى متوجها الى جهة الكعبة الشريفة الله اكبر
উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা, রাকাআতাই সালাতিত তারাবিহ সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তায়ালা, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি, আল্লাহু আকবার।
তারাবি মোনাজাত একটি ইসলামী দুয়ার প্রকার যা রমজান মাসের নাফল ইবাদতের একটি অংশ হিসাবে প্রচলিত। এই দুয়াটি অনেক পরিচিত এবং প্রচলিত হয়:
তারাবিহ নামাজের দোয়া:
তারাবি নামাজের ৪ রাকাত এর মাজে এই দুয়া পডি আমরা । আসুন দুয়াটি জেনে নেই।
سُبْحانَ ذِي الْمُلْكِ وَالْمَلَكُوتِ سُبْحانَ ذِي الْعِزَّةِ وَالْعَظْمَةِ وَالْهَيْبَةِ وَالْقُدْرَةِ وَالْكِبْرِيَاءِ وَالْجَبَرُوْتِ سُبْحَانَ الْمَلِكِ الْحَيِّ الَّذِيْ لَا يَنَامُ وَلَا يَمُوْتُ اَبَدًا اَبَدَ سُبُّوْحٌ قُدُّوْسٌ رَبُّنا وَرَبُّ المْلائِكَةِ وَالرُّوْحِ
উচ্চারণ : ‘সুবহানা জিল মুলকি ওয়াল মালাকুতি, সুবহানা জিল ইয্যাতি ওয়াল আঝমাতি ওয়াল হায়বাতি ওয়াল কুদরাতি ওয়াল কিব্রিয়ায়ি ওয়াল ঝাবারুতি। সুবহানাল মালিকিল হাইয়্যিল্লাজি লা ইয়ানামু ওয়া লা ইয়ামুত আবাদান আবাদ; সুব্বুহুন কুদ্দুসুন রাব্বুনা ওয়া রাব্বুল মালায়িকাতি ওয়ার রূহ।’
এই দুয়া পডে আবার তারাবি নামাজ শুরু করা উত্তম। এভাবেই ৪ রাকাত করে ২০ রাকাত বা যে পরিমাণ নামাজ পডেন তার পর এই দুয়া পডে তারিবির মোনাজাত সম্পূর্ণ করতে হবে। আল্লাহ আমাদের রমজান মাসে বেশি বেশি ইবাদাত আমল করার তইফিক দান করুণ।
তারাবিহ শেষে মুনাজাত:
اَللَهُمَّ اِنَّا نَسْئَالُكَ الْجَنَّةَ وَ نَعُوْذُبِكَ مِنَ النَّارِ يَا خَالِقَ الْجَنَّةَ وَالنَّارِ- بِرَحْمَتِكَ يَاعَزِيْزُ يَا غَفَّارُ يَا كَرِيْمُ يَا سَتَّارُ يَا رَحِيْمُ يَاجَبَّارُ يَاخَالِقُ يَابَارُّ – اَللَّهُمَّ اَجِرْنَا مِنَ النَّارِ يَا مُجِيْرُ يَا مُجِيْرُ يَا مُجِيْرُ- بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّحِمِيْنَ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল জান্নাতা ওয়া নাউজুবিকা মিনাননার। ইয়া খালিক্বাল জান্নাতি ওয়ান নার। বিরাহমাতিকা ইয়া আঝিঝু ইয়া গাফফার, ইয়া কারিমু ইয়া সাত্তার, ইয়া রাহিমু ইয়া ঝাব্বার, ইয়া খালিকু ইয়া বার্রু। আল্লাহুম্মা আঝিরনা মিনান নার। ইয়া মুঝিরু, ইয়া মুঝিরু, ইয়া মুঝির। বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।’